341098

প’র্ন সিডির ব্যবসা ছেড়ে ম’দ বেচেন এই ক্রীড়া সংগঠক!

রেস্টুরেন্টের মালিক মেহেরুন সারা মনসুর। একই ঠিকানায় বারের লাইসেন্স সফিউল্লাহ আল মুনিরের নামে। অ’বৈধ বিদেশি ম’দ ও শি’সা রাখায় মা’দকদ্র’ব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অ’ভিযানের পর বার মালিক মুনীরের বি’রু’দ্ধে মা’মলা না করে রেস্টুরেন্ট মালিককে আ’সামি করা হয়েছে।

অথচ অ’ভিযানে নেতৃত্ব দেয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মুকুল জ্যোতি চাকমাই এই ঠিকানায় বারের লাইসেন্স দিয়েছিলেন।

গুলশানের হর্স অ্যান্ড হর্স রেস্টুরেন্ট। মালিক মেহেরুন সারা মনসুর। ৩ বছর ধরে তিনি ব্যবসা করে আসছিলেন। দুই মাস আগে তার সঙ্গে ব্যবসায়িক পার্টনার হন সফিউল্লাহ আল মুনির। মুনিরের, বার লাইসেন্স থাকায় রেস্টেুরেন্টের সঙ্গে যুক্ত হয় বারও।

বুধবার রাতে হর্স অ্যান্ড হর্স রেস্টেুরেন্টে ‘অ’ভিযান চা’লিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদেশি ম’দ, বি’য়ার ও শি’সা জ’ব্দ করা হয়। মা’মলার আ’সামি করা হয় রেস্টুরেন্ট মালিক মেহেরুন সারা মনুসুরসহ ৩ জনকে। আ’সামি কর্মচারী রাশেদ ও নাহিদকে তাৎক্ষণিক গ্রে’ফতার করা হয়। কিন্তু বার লাইসেন্সের মালিক সফিউল্লাহ আল মুনিরকে আ’সামি করা হয়নি।

রেস্টুরেন্টের কর্মচারীরা জানান, মেহেরুন সারাকে ব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশে হাসিল করে আসছিলেন মুনীর। তাদের অ’ভিযোগ, মুনীরকে বাঁ’চিয়ে দিয়ে নি’রপরাধ ব্যক্তিদের আ’সামি করা হয়।

অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, মাত্র এক মাসের মধ্যে ট্রেড লাইসেন্স, বার লাইসেন্স ও সিটি কর্পোরেশনের অনুমোদন পেয়ে যান শফিউল্লাহ আল মুনীর। মা’দক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মুকুল জ্যোতি চাকমার স্বাক্ষরে বার লাইসেন্স পান মুনীর। ঐ একই কর্মকর্তা অ’ভিযানে নেতৃত্ব দিলেও মুনীরকে আ’সামি করেননি।

মা’দক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মুকুল জ্যোতি চাকমা বলেন, বিষয়তা এমনই হতে পারে সেখানে দুই ব্যবসা হতে পারে। একই ফ্লোরে অনেক ব্যবসা তো হতেই পারে।

২০০৮ সালে প’র্ন সিডিসহ আ’টক হয়েছিলেন মুনির। ব্যবসায়ী পরিচয়ের পাশাপাশি কৌশলে তিনি ক্রীড়া সংগঠক বনে যান। ছিলেন হকি ফেডারেশনের সহ সভাপতি। বর্তমানে সাইক্লিংসহ আরো কয়েকটি ফেডারেশেনের সঙ্গে জ’ড়িত। ক্রীড়া সংগঠনের আ’ড়ালে তার বিরুদ্ধে বহু প্র’তারণার অ’ভিযোগ রয়েছে।

চেক জা’লিয়াতির একটি মা’মলায় বর্তমানে কা’রাগারে থাকায় শফিউল্লাহ আল মুনিরের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সূত্রঃ সময় টিভি

ad

পাঠকের মতামত