355783

চলমান নিষেধাজ্ঞার দ্বিতীয় দিনে মার্কেট খোলার দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ করেছেন ব্যবসায়ীরা

নিউজ ডেস্ক।। মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বরে বিক্ষোভ করেছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা, এসময় মিরপুরের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সরকার হয় মাকেট খুলে দিক, নইলে আমাদের গুলি করে মেরে ফেলুক’।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে মার্কেট খোলার দাবিতে গাউছিয়া ও নিউমার্কেটের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন ব্যবসায়ীরা। মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভ করেন। গাইছিয়া মার্কেট সমিতির সভাপতি দুপুরে গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারের কাছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মার্কেট খোলার দাবি জানিয়েছি। এখনও সরকারের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি।

সরকার ঘোষিত চলমান কঠোর নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পুরান ঢাকার ইসলামপুরের ব্যবসায়ীরা। এ সময় তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খুলে দেওয়ার দাবি জানান।সোমবার (৫ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় লকডাউনের প্রথম দিনে ইসলামপুর-পাটুয়াটুলি রোডে কয়েকশো ব্যবসায়ী রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ শিমরাইল মোড় এলাকায় মার্কেট খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) বেলা ১১টায় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড় হাজী আসহান উল্লাহ সুপার মার্কেটের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন ব্যবসায়ীরা।

সিলেটে চলমান বিধিনিষেধ বা লকডাউন মানতে নারাজ ব্যবসায়ীরা। তারা জানিয়েছেন- এই লকডাউনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। সব কিছু স্বাভাবিক থাকলেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা উচিত হচ্ছে না। এদিকে- দুপুরে লকডাউনে মার্কেট ও দোকানপাট খোলার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন সিলেটের ব্যবসায়ীরা। নগরীর জিন্দাবাজার এলাকার কয়েকটি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা নিজ নিজ মার্কেটের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে তারা বিক্ষোভ মিছিল সহকারে নগরীর কোর্টপয়েন্টের হাসান মার্কেট এলাকায়।

চলমান ৭ দিনের লকডাউন উঠিয়ে নিতে মিছিল করেছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর বাজারের কয়েকশত ব্যবসায়ী।মঙ্গলবার (০৬ এপ্রিল) বেলা ১২ টার দিকে লকডাউন বিরোধী মিছিল মির্জাপুর কলেজ রোড, মসজিদ মার্কেট রোড, কালীবাড়ী রোড, বংশাই রোডসহ পুরো বাজার এলাকা পদক্ষীন করে। এ সময় তারা লকডাউন মানিনা মানবোনা বলে শ্লোগান দিতে থাকে।মিছিলে যোগ দেয়া একাধিক ব্যবসায়ীর কাছে জানতে চাইলে তারা একসুরে জানান, গত বছর করোনার কারণে যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে কয়েকবছর লাগবে। ডিবিসি, সময়, নিউজ২৪ টিভি ও ফেসবুক

ad

পাঠকের মতামত