350204

কক্সবাজারে বঙ্গবন্ধুর বালু ভাস্কর্য

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে উন্মোচন করা হলো বঙ্গবন্ধুর বালু ভাস্কর্য। বলা হচ্ছে এটি বিশ্বে বঙ্গবন্ধুর প্রথম এবং বড় বালুর ভাস্কর্য। বিজয়ের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর এই ভাস্কর্য উপভোগ করছেন ভ্রমণে আসা পর্যটকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। সবার জন্য এই বালু ভাস্কর্য উন্মুক্ত থাকবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকত কক্সবাজারে নির্মিত হয়েছে, বঙ্গবন্ধুর বালুর ভাস্কর্য। যেটি সৈকতের বালিয়াড়িতে বঙ্গবন্ধুর প্রথম এবং সবচেয়ে বড় কোনো ভাস্কর্য। পাশাপাশি সৈকতের বালিয়াড়িতে ১০ ফুট উচ্চতার আবক্ষ একটি এবং ৬ ফুট উচ্চতা আর ১৪ ফুট প্রশস্তের আরেকটি ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে। যা কুষ্টিয়ায় ভাস্কর্যে হামলার প্রতিবাদ এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে নির্মিত। বিজয়ের এই দিনে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে পর্যটকসহ সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

প্রতিবাদের ভাষা দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য একটি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের দাবি জানিয়েছে সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা।

কক্সবাজারের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম বলেন, আমাদের চাওয়ায় বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকতে যেন পৃথিবীর দীর্ঘতম ভাস্কর্য (বঙ্গবন্ধুর) স্থাপন করা হয়।

জেলা প্রশাসক জানালেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছাতে হলে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ অতীব জরুরি।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, কলাতলীতে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য এবং চত্বর আমরা নির্মাণ করতে পারব। এভাবে সকল জায়গায় ছড়িয়ে দেয়া গেলে বেঁচে থাকবে বঙ্গবন্ধুর চেতনা।

সৈকতের লাবণী পয়েন্টে জেলা প্রশাসনের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে ব্রান্ডিং কক্সবাজারের সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধুর বালু ভাস্কর্য নির্মাণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের ১০ জন শিক্ষার্থী।

ad

পাঠকের মতামত