পাওনা টাকা চাইলে নিজস্ব ট’র্চার সেলে এভাবেই পে’টাতো সাহেদ
নিউজ ডেস্ক।। উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে ঢোকার প্রবেশ মুখেই বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা।
এখান থেকেই সমস্ত অ’পকর্ম নিয়ন্ত্রণ করতো রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদ। বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় এই ভবনটিতেই কি কি আছে। ভবনটিতে ছিল শাহেদের নিজস্ব ট’র্চার সেলও। টাকা চাইতে আসলেই করা হতো নি’র্যাতন।
এক ভুক্তভোগী বলেন, এখানে তার কাছে টাকার জন্য গিয়ে ছিলাম। টাকা চাওয়া মাত্রই তার লোকজন আমার দুই হাত ধরে থেকে ওই রুমটি দরজা বন্ধ করে দিল। এরপরই তিনি আমাকে মা’রধর করতে থাকেন।
এমনকি পাওনাদারকে নারী দিয়ে হে’নস্তা করাও ছিলো শাহেদের অন্যতম কাজ। ভু’ক্তভোগীরা আ’ইনশৃ’ঙ্খলা বাহিনীর কাছে গিয়ে অ’ভিযোগ করতে পারতো না শাহেদের বি’রুদ্ধে।
একজন বলেন, হাওয়া ভবনের সঙ্গে তার ভালো যোগাযোগ ছিল। এবং গুলশান যুব দলের সভাপতির তার কাছে লোক ছিল। এসব কারণে তার বি’রুদ্ধে কেউ নালিশ করতে পারতো না। উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে ঢোকার প্রবেশ মুখেই বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। এখান থেকেই সমস্ত অ’পকর্ম নিয়ন্ত্রণ করতো রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদ।
বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় এই ভবনটিতেই কি কি আছে। ভবনটিতে ছিল শাহেদের নিজস্ব টর্চার সেলও। টাকা চাইতে আসলেই করা হতো নি’র্যাত’ন। এক ভুক্তভোগী বলেন, এখানে তার কাছে টাকার জন্য গিয়ে ছিলাম। টাকা চাওয়া মাত্রই তার লোকজন আমার দুই হাত ধরে থেকে ওই রুমটি দরজা বন্ধ করে দিল। এরপরই তিনি আমাকে মা’রধ’র করতে থাকেন।
এমনকি পাওনাদারকে নারী দিয়ে হেনস্তা করাও ছিলো শাহেদের অন্যতম কাজ। ভুক্তভোগীরা আ’ইনশৃ’ঙ্খলা বাহিনীর কাছে গিয়ে অ’ভিযো’গ করতে পারতো না শাহেদের বি’রুদ্ধে। একজন বলেন, হাওয়া ভবনের সঙ্গে তার ভালো যোগাযোগ ছিল। এবং গুলশান যুব দলের সভাপতির তার কাছে লোক ছিল। এসব কারণে তার বি’রুদ্ধে কেউ নালিশ করতে পারতো না।
র্যাব বলছে, প্র’তার’ণার মাধ্যমে টাকা আয়ই ছিলো শাহেদের কাজ। র্যাব জানায়, কেঁচো খুড়তে গিয়ে আমরা অ্যানাকোন্ডা পেয়েছি। এতদিন প্র’তার’ণার মাধ্যমে বিপুল টাকার অর্জন করেই তিনি অবস্থানে এসেছেন। যখনই কারো সঙ্গে পরিচয় হয়েছে, তখন তিনি নিজেকে আর্মির মেজর, কখনো কর্নেল পরিচয় দিয়েছেন। এবং বিভিন্ন আইডি কার্ড তৈরি করে ভিন্ন ভিন্ন নিজের নাম দিয়ে প্র’তার’ণা করেছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অফিসের পরিচয় দিয়েও প্র’তারণার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই প্র’তারণা করে নানা জায়গা থেকে টাকা ধার নিয়ে আর কোটি টাকা মালিক হয়েছে।
পলাতক শাহেদকে খুঁজতে অভিযান চলছে বলেও জানায় এই র্যাব সদস্য। এদিকে, রিজেন্টের ব্যবস্থাপকসহ গ্রে’ফতার ৭ আ’সামির ৫ দিন করে রি’মাণ্ড মঞ্জুর করেছেন আদা’লত।
র্যাব জানায়, কেঁচো খুড়তে গিয়ে আমরা অ্যানাকোন্ডা পেয়েছি। এতদিন প্র’তারণার মাধ্যমে বিপুল টাকার অর্জন করেই তিনি অবস্থানে এসেছেন। যখনই কারো সঙ্গে পরিচয় হয়েছে, তখন তিনি নিজেকে আর্মির মেজর, কখনো কর্নেল পরিচয় দিয়েছেন। এবং বিভিন্ন আইডি কার্ড তৈরি করে ভিন্ন ভিন্ন নিজের নাম দিয়ে প্র’তারণা করেছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অফিসের পরিচয় দিয়েও প্র’তারণার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই প্র’তারণা করে নানা জায়গা থেকে টাকা ধার নিয়ে আর কোটি টাকা মালিক হয়েছে।
পলাতক শাহেদকে খুঁজতে অভিযান চলছে বলেও জানায় এই র্যাব সদস্য। এদিকে, রিজেন্টের ব্যবস্থাপকসহ গ্রে’ফতার ৭ আসামির ৫ দিন করে রি’মাণ্ড মঞ্জুর করেছেন আ’দালত। উৎস: কালের কণ্ঠ।