
দেশের নানা প্রান্ত থেকে চাকরি বাঁ’চাতে কর্মস্থলে ছুটে আসছেন শ্রমিকরা
জীবনের ঝুঁ’কি নিয়েই কারখানার দিকে ছুটছেন পোশাক শ্রমিকরা। মালিকপক্ষের চাপ আর চাকরি বাঁ’চাতে দূর-দূরান্ত থেকে কাজে যোগ দিচ্ছেন অনেকে।
বকেয়া বেতন ও কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শ্রমিকরা। সং’কট মুহূর্তে শ্রমিকদের সাথে এমন আচরণকে অমানবিক বলছেন, মালিকপক্ষের কেউ কেউ।
অপরিকল্পিতভাবে কারখানা খুলে দেয়ার বিষয়টিকে দুঃখজনক বলছেন, অর্থনীতিবিদরা। সীমিত পরিসরে চালু হয়েছে বেশ কিছু পোশা কারখানা। তাই কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের নতুন যুদ্ধে নামা। মালিকপক্ষের চাপ আর চাকরি হারানোর ভয়। ফলে বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই দূর-দুরান্ত থেকে যে যেভাবে পারেন ছুটে আসছেন কর্মক্ষেত্রে। ঢাকামুখী শ্রমিকদের ভীড় ছিলো বিভিন্ন ফেরি ঘাটেও।
আশপাশের শ্রমিক দিয়ে কারখানা চালু করার বিষয়টি বলা হলেও ঢাকামুখী মানুষের ভিড় ছিলো বিভিন্ন ফেরি ঘাটেও। স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রেখে কিছু কিছু কারখানায় ছিলো জীবাণুনাশক ছিটানোসহ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের উদ্যোগও।
করোনা মোকাবেলায় যখন কথা হচ্ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে তখন বকেয়া বেতন আর কর্মী ছাটাইয়ের প্রতিবাদেও চলছে বিক্ষোভ। রাস্তা অবরোধ করে গাজীপুর, ট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গাতেই বিক্ষোভ করেন বেশ কিছু কারখানার শ্রমিকরা। সংকট মুহূর্তে শ্রমিকদের সাথে এমন আচরণকে অমানবিক বলছেন, মালিকপক্ষের কেউ কেউ। করোনা ঝুঁকির মাঝে এমন ঘটনাকে দু:খজনক এবং অগ্রহণযোগ্য মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এসব ঘটনা বিদেশি ক্রেতাদের কাছে ভুবমূর্তী নষ্ট করবে বলে অভিমত তাদের।