অনেক পীড়াপিড়িতেও স্বামীর সঙ্গে শয্যায় যেতে রাজি না হওয়ায়, অবশেষে …
গুরুর আদেশ৷ তাই স্বামীর শয্যাসঙ্গিনী হবেন না তিনি৷ অনেক পীড়াপিড়িতেও স্বামীর সঙ্গে শয্যায় যেতে রাজি না হওয়ায়, অবশেষে স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের মামলা করলেন স্বামী৷ সোমবার তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ মঞ্জুর করে বান্দ্রা আদালত৷
শুনানির সময় ওই তরুণী জানান, বিকৃত শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার দাবি জানাত তার স্বামী৷ সে কারণেই স্বামীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চাননি তিনি৷ জানা গিয়েছে, ২০১১ সালে বিয়ে হয় ওই দম্পতির৷
ওই ব্যক্তি তার পিটিশনে জানান, বিয়ের রাতে স্ত্রীর আচরণে মুগ্ধ হয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু চার মাস পর সেই স্ত্রীর আচরণেই হতবাক হয়ে যান৷ গুরুর পরামর্শ মেনে ঘনিষ্ঠ হতে আপত্তি জানান তার স্ত্রী৷
এমকী আগামী পাঁচ বছর তিনি কোনও সন্তান চান না বলেও স্বামীকে সাফ জানিয়ে দেন৷ ওই তরুণীর বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, তিনি নাকি স্বামীর ইমেল হ্যাক করে তার বন্ধুদের কাছে আপত্তিকর বার্তা পাঠাতেন৷ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গেও নিত্য ঝগড়া অশান্তি করতেন তিনি৷
এদিন রায়দানের সময় বিচারপতি এসএ মোরে জানান, ‘স্বামীর সঙ্গে শারিরীক সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়ার কোনও জোরাল দাবি জানাতে পারেননি স্ত্রী৷ তার আচরণ মানসিক নির্যাতন করার সামিল৷’