তারেক রহমানকে বরণ করতে বর্ণাঢ্য আয়োজনের প্রস্তুতি
দীর্ঘ ১৭ বছর লন্ডনের নির্বাসিত জীবনের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। আর মাত্র একদিন পরই দেশে মাটিতে পা রাখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে স্ত্রী-কন্যাকে নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন তিনি।
তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটটি সিলেট হয়ে ঢাকায় নামবে। দলের এই কাণ্ডারিকে স্বাগত জানাতে বর্ণাঢ্য আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে বিএনপিতে। রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশ’ ফিট সড়কে সংবর্ধনা দিতে বড় সমাবেশের আয়োজন করছে দলটি।
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে সমাবেশের ঢাউস আকৃতির মঞ্চ তৈরির কাজ। গঠন করা হচ্ছে শৃঙ্খলা কমিটি। সাজানো হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক টিম। জেলায় জেলায় চলছে প্রস্তুতি সভা, স্বাগত মিছিল। ভাড়া করা হচ্ছে বাস, ট্রাক, মাইক্রো। বুকিং দেয়া হয়েছে দেশের সাতটি রুটের বিশেষ ট্রেন।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিমানবন্দর থেকে বনানী ও কাকলী হয়ে সরাসরি কুড়িল বিশ্বরোড সংলগ্ন ৩০০ ফিট এলাকায় নির্মিত সংবর্ধনা মঞ্চে উঠবেন তারেক রহমান। সেখানে লাখো নেতাকর্মী ও সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। সমাবেশস্থল থেকে সরাসরি যাবেন এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অসুস্থ মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে। সেখানে মায়ের শয্যাপাশে কিছু সময় কাটিয়ে গুলশানের মায়ের বাসায় ফিরবেন।
এদিকে তারেক রহমানকে বরণ করতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আহ্বায়ক ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে সদস্য সচিব করে একটি অভ্যর্থনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির নেতৃত্বে একাধিক প্রস্তুতি সভা হয়েছে। গত রাতে গুলশান কার্যালয়ে প্রস্তুতি সভা হয়েছে। সভায় শৃঙ্খলা টিম, স্বেচ্ছাসেবক টিম, মেডিকেল টিম, ট্রাফিকিং টিম গঠনের কথা রয়েছে। এদিকে বিএনপির পাশাপাশি অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও পৃথকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং গতকাল বিভিন্ন স্থানে আনন্দ মিছিলও করেছেন। রং-বেরংয়ের টি শার্ট ও ক্যাপ এবং ব্যানার-ফেস্টুনও তৈরি করা হচ্ছে।
দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন, এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানকে ইতিহাসের স্মরণীয় এক মুহূর্তে পরিণত করতে দিনরাত কাজ চলছে। ইতিমধ্যে দেশব্যাপী তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে জাগরণ শুরু হয়েছে। জেলা, উপজেলার নেতাকর্মীরা নিজেরাই ভাড়া করছেন, বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রাজধানীর চতুরপাশ থেকে ঢাকামুখী জনস্রোত শুরু হবে। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফিট পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখ লাখ নেতাকর্মী অবস্থান নিয়ে তাদের প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাবেন। ইতোমধ্যে বিদেশে থাকেন এমন অনেক নেতাকর্মী ঢাকার পথে রয়েছেন। কেউ কেউ চলেও এসেছেন বলে জানা গেছে।
তিনশ ফিটে চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে ৩০০ ফিট এলাকা সংলগ্ন মহাসড়কে নির্মাণ করা হচ্ছে বিশাল সংবর্ধনা মঞ্চ। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রমে ব্যস্ত শ্রমিকরা। রোববার দুপুর থেকেই মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। বাঁশ ও কাঠ দিয়ে তৈরি হচ্ছে ৪৮ ফিট বাই ৩৬ ফিট মঞ্চ। সংবর্ধনা কমিটির সদস্যরা দিন-রাত তদারকি করে আয়োজনকে পূর্ণতা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং মহানগরের শীর্ষ নেতারা ক্ষণে ক্ষণে এসে খোঁজখবর নিচ্ছেন। গতকাল রাজধানীর ৩০০ ফিটে তারেক রহমানের জন্য তৈরি মঞ্চ ও আয়োজনের প্রস্তুতি দেখতে আসেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি আমিনুল হকসহ সিনিয়র নেতারা। এই বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা আয়োজনের জন্য ইতোমধ্যে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিক লিখিত অনুমতি পেয়েছে বিএনপি। অনুমতিপত্রটি গত রোববার রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের অভ্যর্থনা কমিটির সদস্য ও বিএনপি মনোনীত ঢাকা-৪ আসনের প্রার্থী তানভীর আহমেদ রবিন বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন। ঢাকা মহানগরসহ প্রতিটি জেলার নেতাকর্মীদের সমন্বয়ের জন্য আলাদা টিম গঠন করা হয়েছে। আমরা আশাবাদী, লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী উপস্থিত হয়ে প্রিয় নেতাকে অভ্যর্থনা জানাবেন। তিনি আরও জানান, সংবর্ধনা মঞ্চে শুধুমাত্র দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরাই আসন পাবেন এবং কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না। অনুষ্ঠানস্থলে আগত নেতাকর্মীদের জন্য থাকবে পর্যাপ্ত আসন। অভ্যর্থনা কেন্দ্রে দেওয়া হবে পানি ও বিস্কুট এবং সর্বদা প্রস্তুত থাকবে মেডিকেল টিম। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক দলও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।
বিভিন্ন রুটে ১০টি ট্রেন পাচ্ছে বিএনপি
বিএনপি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢাকায় যাতায়াতের উদ্দেশ্যে বিশেষ ট্রেন ও অতিরিক্ত কোচ বরাদ্দ করতে যাচ্ছে রেলওয়ে। অন্যদিকে সেদিনের বিশেষ ট্রান চলাচলের সুবিধার্থে নিয়মিত চলাচলকারী তিনটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করেছে রেলওয়ে। গতকাল সোমবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হয়, বিএনপির কর্মী ও সমর্থকদের যাতায়াতের জন্য ১০টি রুটে স্পেশাল (বিশেষ) ট্রেন পরিচালনা করা হবে এবং নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করা হবে। এ কারণে স্বল্প দূরত্বের রাজবাড়ী কমিউটার (রাজবাড়ী-পোড়াদহ), ঢালারচর এক্সপ্রেস (পাবনা-রাজশাহী) এবং রোহনপুর কমিউটার (রোহনপুর-রাজশাহী) ট্রেনের আগামী ২৫ ডিসেম্বরের যাত্রা স্থগিত রাখা হবে। ট্রেনগুলো এক দিনের জন্য যাত্রা স্থগিত করায় ওইরুটের যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার কারণে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিএনপির চাহিদার ভিত্তিতে কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা-জামালপুর, টাঙ্গাইল-ঢাকা-টাঙ্গাইল, ভৈরববাজার-নরসিংদী-ঢাকা-নরসিংদী-ভৈরববাজার, জয়দেবপুর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-জয়দেবপুর (গাজীপুর), পঞ্চগড়-ঢাকা-পঞ্চগড়, খুলনা-ঢাকা-খুলনা, চাটমোহর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-চাটমোহর, রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী এবং যশোর-ঢাকা-যশোর রুটে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হবে। এ ছাড়া নিয়মিত চলাচলকারী একাধিক ট্রেনে চাহিদার ভিত্তিতে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করা হবে। উল্লেখ্য, এ বাবদ রেলওয়ের প্রায় ৩৬ লাখ টাকা রাজস্ব পাবে। বিশেষ ট্রেন এবং অতিরিক্ত কোচে দলীয় নেতাকর্মীদের যাতায়াতের ক্ষেত্রে শর্ত হিসেবে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা-২০২৫ প্রতিপালন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
কঠোর নিরাপত্তার ঘেরাটোপে থাকবেন তারেক রহমান
দেশের মাটিতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে কঠোর নিরাপত্তার ঘেরাটোপে থাকবেন তারেক রহমান। সরকারের পক্ষ থেকে তাকে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ)-এর নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে।
এছাড়া পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রায় দুই হাজার সদস্য কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হবে। বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফিট হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাসভবন পর্যন্ত পুরো পথটি নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। পুলিশের স্পেশাল এস্কর্ট ছাড়াও সাদা পোশাকে ও পোশাকি পুলিশের পাশাপাশি বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী ‘চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স’ (সিএসএফ) সমন্বিতভাবে এই নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
নিরাপত্তা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকেই পুলিশের বিশেষ পাহারা শুরু হতে পারে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত প্রতিটি থানা এলাকায় পুলিশ মোতায়েন থাকবে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে নতুন করে চেকপোস্ট বসানো হবে। বর্তমানে গুলশান ও বারিধারা এলাকায় যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে, তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে তা আরও জোরদার করা হচ্ছে। বিশেষ করে তার বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দেড় শতাধিক পুলিশ ও গোয়েন্দা সদস্য মোতায়েন রাখার পরিকল্পনা রয়েছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে এই বিষয়ে বৈঠক হয়েছে।
বুলেটপ্রুফ গাড়ি প্রস্তুত
তারেক রহমানের ব্যবহারের জন্য বিদেশ থেকে আমদানি করা বিশেষ সুবিধাসম্পন্ন একটি বুলেটপ্রুফ ‘হার্ড জিপ’ গাড়ি দেশে আনা হয়েছে। টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো এলসি ২৫০ মডেলের এই গাড়িটি ইতোমধ্যেই বিএনপি নামে নিবন্ধিত হয়েছে। এছাড়া তার নির্বাচনী কাজে ব্যবহারের জন্য বুলেট প্রুফ বাসও দেশে এসেছে। বাসটি রোববার চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হয়েছে। এটি আজ-কালের মধ্যে ঢাকায় পৌঁছাবে।
সমাবেশের ভেন্যু পরিদর্শনে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে নিয়ে দেশব্যাপী আলোচনা চলছে। ইতিমধ্যে একটা জাগরণ তৈরি হয়েছে। সেই জাগরণের প্রতিফলন ঘটবে আশা করছি। লাখো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমাগত ঘটবে। তিনি আরও বলেন, “আমরা নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টা করছি। বাকিটা সরকার দেখবে।”
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন ফারুক বলেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দীর্ঘদিন পর দেশের আসার খবরে নেতাকর্মীদের মধ্যে একটা উন্মাদনা তৈরি হয়েছে। নোয়াখালী থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ঢাকায় যাবেন। ইতিমধ্যে আন্তঃজেলা সার্ভিসের সব বাস, ট্রাক, মাইক্রো ভাড়া হয়ে গেছে। অনেকে আগেরদিনই ঢাকায় অবস্থান করবেন।”
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, “তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে দেশব্যাপী একটা জাগরণ তৈরি হয়েছে। আমরা ময়মনসিংহ বিভাগের সকল প্রার্থীদের নিয়ে প্রস্তুতি সভা করেছি। সকল উপজেলায় ‘স্বাগত মিছিল’ অনুষ্ঠিত হবে। ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে উপস্থিত হবেন।”
সিলেট জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মকসুদ আহমদ বলেন, “তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি সভা ও স্বাগত মিছিল করেছি। সিলেট জেলা যুবদলের ২০ হাজার নেতাকর্মী ঢাকায় যাবে। ইতোমধ্যে অনেকে ট্রেন, বাস, ফ্লাইটের টিকিট কেটেছেন। অনেকে যাবেন ব্যক্তিগত যানবাহনে। আমরা সংবর্ধনাস্থলে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান নেব।”
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদল আহ্বায়ক শরিফ উদ্দিন জুয়েল বলেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত যুবদল। আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদল সর্বোচ্চ জমায়েতের প্রস্তুতি নিয়েছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আগমনে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণ সঞ্চার হয়েছে।”
ঢাকা মহানগর যুবদল দক্ষিণের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন বলেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ইতোমধ্যে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি সভা করেছে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এক লক্ষ লোক সমাগম করার টার্গেট নিয়েছি।”
উল্লেখ্য যে, এক-এগারো পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালে বাংলাদেশে প্রথম ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি হয়। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান কারামুক্ত হয়ে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন।










