আলু মজুত থাকার পরও বিক্রি চড়া দামে
দেশের হিমাগারগুলোতে পর্যাপ্ত আলু মজুত থাকার পরও খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এ জন্য সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা। তাদের অভিযোগ, বন্যায় সবজির দাম বাড়তি থাকার সুযোগ নিয়ে সিন্ডিকেট চক্র আলুর দাম বাড়িয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ কৃষি বিভাগ বলছে, পর্যাপ্ত উৎপাদন ও মজুত থাকার পরেও আলুর দাম বাড়ার মতো কোনো যৌক্তিক কারণ নেই। পর্যাপ্ত আলু উৎপাদন হয়েছে।
জেলায় এবার প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে ১৩ লাখ ২৭ হাজার ২৭ টন আলু আবাদ হয়েছে। আর সচল ৬৬টি হিমাগারের ধারণক্ষমতা সাড়ে ৫ লাখ টন। এ বছর সংরক্ষণ করা হয় ৪ লাখ ৫২ হাজার টন। যার মধ্যে এখনো প্রায় সোয়া ২ লাখ টন আলু অবশিষ্ট আছে। এদিকে আলুর দাম কারা বাড়াচ্ছে, তা চিহ্নিত করতে কাজ করছে প্রশাসন।