315451

ইনডিপেনডেন্ট টিভির সাংবাদিক ক’রো’নায় আ’ক্রান্ত ,৪৭ কর্মী ‘হোম কোয়ারেন্টিনে’ (ভিডিও)

নিউজ ডেস্ক।। বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের একজন ক্যামেরাপারসন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি উত্তরায় বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ওই ক্যামেরাপারসনের করোনা শনাক্ত হওয়ার পরই টেলিভিশন চ্যানেলটির ৪৭ কর্মীকে ‘হোম কোয়ারেন্টিনে’ পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এম. শামসুর রহমান।

এম শামসুর রহমান বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আমাদের এক সহকর্মী, ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন পরিবারের সদস্য কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত।’

তিনি বলেন, ‘উনি ২৫ ও ২৬ তারিখ শেষবার ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন অফিসে কর্মরত ছিলেন। রাতে উনার সিম্পটম গ্রো করায় উনি আমাদেরকে জানান অফিসে আসতে পারবেন না এবং উনি সেল্ফ আইসোলেশনে ছিলেন। দুদিন আগে উনি আইইডিসিআরের হটলাইনে যোগাযোগ করেন এবং উনার স্যাম্পল নিয়ে টেস্ট শেষে রেজাল্ট আসে এবং যেটা আনফরচুনেটলি পজিটিভ ছিল।’

ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিইও বলেন, ‘আমরা ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের পক্ষ থেকে সব সহযোগিতা উনাকে করছি। আইইডিসিআরের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ডিরেক্টরের সঙ্গে কথা বলেছি এবং উনার সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন-৪৭ জনের তালিকা তৈরি করেছি এবং আমাদের সেই ৪৭ জন সহকর্মীকে আমরা সেল্ফ আইসোলেশনে পাঠিয়েছি। সো ২৬ তারিখ থেকে যদি আমরা হিসাব করি তার পাঁচদিনে আর আমাদের সহকর্মীদের সিম্পটম শো না করা, তার মানে আর কেউ সংক্রমিত হয়নি।’ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি আমার কলিগের সঙ্গে কথা বলেছি তিনি রিকভারি করছেন।’

This is to inform everyone that one of our colleagues in Independent Television has been tested positive for COVID 19. He is in institutional quarantine now and recovering fast. We have also identified people having had close contact with the patient. They have been sent on home quarantine. My colleague who has tested positive attended office last on March 26. None of my other colleagues is showing symptoms of infection. Journalists and media professionals everywhere are exposed to professional hazard. With the crisis looming large, I pray and hope Allah will save us all. Please stay indoors and follow government directives.

Posted by M Shamsur Rahman on Friday, 3 April 2020

ad

পাঠকের মতামত