প্রতিটি আয়াত যেন এখনকার সময়ের সাথে মিলে যায়, আল কুরআনের মোজেজা, আল্লাহু আকবার!
আলী আহমাদ মাবরুর, ফেসবুক থেকে নেয়া, যেদিন তারা বের হয়ে পড়বে, আল্লাহর কাছে তাদের কিছুই গোপন থাকবে না। আজ রাজত্ব কার? একমাত্র প্রবল পরাক্রমশালী আল্লাহর। আজ প্রত্যেকেই তার কৃতকর্মের প্রতিদান পাবে। আজ যুলুম নেই। নিশ্চয় আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী। আপনি তাদেরকে আসন্ন দিন সম্পর্কে সতর্ক করুন, যখন প্রাণ কন্ঠাগত হবে, দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে। পাপিষ্ঠদের জন্যে কোন বন্ধু নেই এবং সুপারিশকারীও নেই; যার সুপারিশ গ্রহণ হবে। (সুরা আল মুমিন/গাফির: আয়াত ১৬-১৮)
আল্লাহ ফয়সালা করেন সঠিকভাবে, আল্লাহর পরিবর্তে তারা যাদেরকে ডাকে, তারা কিছুই ফয়সালা করে না। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু শুনেন, সবকিছু দেখেন। তারা কি দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করে না, তাহলে দেখতো, তাদের পূর্বসুরিদের কি পরিণাম হয়েছে? তাদের শক্তি ও কীর্তি পৃথিবীতে এদের চেয়ে অনেক বেশিই ছিল। তারপর আল্লাহ তাদেরকে তাদের গোনাহের কারণে পাকড়াও করেছিলেন এবং আল্লাহর আযাব থেকে কেউ সেদিন তাদেরকে রক্ষা করতে পারেনি। (আয়াত ২০-২১)
আপনি আপনার গোনাহের জন্যে ক্ষমা প্রর্থনা করুন এবং সকাল-সন্ধ্যায় আপনার পালনকর্তার প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন। (আয়াত ৫৫)
তিনিই জীবিত করেন এবং মৃত্যু দেন। যখন তিনি কোনো কাজের আদেশ করেন, তখন শুধু বলেন যে, হও আর তাই হয়ে যায় (আয়াত ৬৮)
অতএব আপনি সবর করুন। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। আমি কাফেরদেরকে যে শাস্তির ওয়াদা দেই, তার সামান্য অংশও যদি আপনাকে দেখিয়ে দেই অথবা জীবন কেড়ে নেই, সর্বাবস্থায় তারা তো আমারই কাছে ফিরে আসবে। (আয়াত ৭৭)