234409

চিকিৎসক স্বামীই তাঁর শরীরে ছড়িয়েছেন মরণ রোগ!

১ ডিসেম্বর পালিত হয় ‘বিশ্ব এডস দিবস’ হিসেবে। আর এদিনই প্রকাশিত এক খবরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে।ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এবেলার এক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, পুণের এক মহিলা তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধেই অভিযোগ এনেছেন, তাঁর শরীরে এইচআইভি ভাইরাস ইনজেক্ট করার।২০১৫ সালে মহিলার বিয়ে হয় এক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে। বিয়ের পর থেকেই স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন মহিলাকে উত্যক্ত করত পণের জন্য।সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের অক্টোবরে অসুস্থ হন মহিলা। তাঁর স্বামীই চিকিৎসা করেন। বাড়িতেই তাঁকে স্যালাইন দেওয়া হয় বলে পুলিশকে জানান ওই মহিলা।

এর পরে, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে আবারও তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে জানতে পারেন যে, তিনি এইচআইভি পজেটিভ। মহিলার দাবি, স্যালাইনের মাধ্যেমে তাঁর শরীরে এইচআইভি জীবাণু ঢুকিয়ে ছিলেন তাঁর স্বামী।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, স্বামী-স্ত্রী দু’জনেরই এইচআইভি পরীক্ষা করা হয় এক সরকারি সংস্থায়। তাতে জানা যায় যে, চিকিৎসকের শরীরে এই জীবাণু নেই।পুলিশের তরফ থেকে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে দু’টি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে—• আইপিসি ৪৯৮— পণ নেওয়ার আপরাধ • আইপিসি ৩২৮— বিষ খাওয়ানোর অপরাধ
চিকিৎসক বা তার পরিবারের কারোকেই এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়নি।

ad

পাঠকের মতামত