195026

ডিমের খোসা না ফেলে সেগুলিকে ব্যবহার করতে শিখুন, জেনে নিন তার ১০ টি

ডিম হল প্রোটিনের উৎস। অনেক লোক সকালের ব্রেকফাস্ট ও দিনের নানান সময়ে ডিমের নানান পদ খেয়ে থাকেন। যেমন ডিম সিদ্ধ, অমলেট, এগরোল আরও অনেক কিছু। কিন্তু খাবার পরে ডিমের খোসাটির কি হয় ? আর সবার মতো ফেলে দেন তাই তো ? চ্যালেঞ্জ করলাম। এই লেখাগুলি পড়ার পর ডিমের খোসা ফেলার সময় আপনার হাত কাঁপবে…

১ – ক্যালসিয়ামের উৎস –

ডিমের খোসা প্রাকিতিক ক্যালশিয়ামের একটি প্রধান উৎস যা সরাসরি দেহে শোষিত হয়।

২ – শক্ত হাড় –

ডিমের খোসায় যে ক্যালসিয়াম থাকে ঠিক সেই ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের হাড়ে ও দাঁতে দেখতে পাওয়া যায়, তাই এটি আমাদের হাড়কে শক্ত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের পেশী ও স্নায়ুর জন্যও এটি প্রয়োজন।

৩ – ব্লাড প্রেসার কমায় –

ডিমের খোসা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে ও কোলেস্টেরল লেভেল বজায় রাখে।

৪ – প্রাত্যহিক ক্যালশিয়াম এর ঘাটতি পূরণ –

অর্ধেক চামচ ডিমের খোসা রোজ খেলে ৯০% পর্যন্ত ক্যালশিয়াম সরবরাহ হয় আমাদের দেহে।

৫ – উজ্জল ত্বক –

ডিমের খোসা দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে লাগালে তা ত্বকের উজ্জলতা ফুটিয়ে তোলে।

৬ – গাছের উর্বরতা বৃদ্ধি –

যেহেতু ডিম ক্যালসিয়াম এর উৎস তাই এটী মানব শরীরের সাথে সাথে উদ্ভিদেরও সুস্থ বিকাশে সাহায্য করে।

৭ – বাড়ি পরিস্কার –

সাবান জলের সাথে ডিমের খোসা মিশিয়ে তা দিয়ে সহজেই নোংরা পাত্র, ফুলের পট পরিস্কার করা যায়।

৮ – উৎকর্ষ পশুখাদ্য –

ডিমের খোসা গুড়ো করে পাওডারে পরিনত করে আপনার পোশ মানা কুকুর কে খেতে দিন। এতে তার ক্যালশিয়াম এর জোগান হবে।

৯ – কফির স্বাদ পরিবর্তন –

যদি আপনি কিছু ডিমের খোসা কফি ফোটার আগে তাতে মিশিয়ে দেন তাহলে কফি সামান্য কম তিক্ত হবে।

১০ – চারাগাছ রোপণ –

ডিমের খোসার মধ্যে চারাগাছের বৃদ্ধি অন্য যে কোন পরিবেশের থেকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যসন্মত।

ad

পাঠকের মতামত