
কপিবাজ!! মান্না, ডিপজল, মিশা, কাবিলা, হানিফ সংকেতসহ অনেককেই হুবুহু কপি করছে দেখুন অনেক মজা পাবেন (ভিডিও)
কপিবাজ!! মান্না, ডিপজল, মিশা, কাবিলা, হানিফ সংকেতসহ অনেককেই হুবুহু কপি করছে দেখুন অনেক মজা পাবেন (ভিডিও)
কপিবাজ!! মান্না, ডিপজল, মিশা, কাবিলা, হানিফ সংকেতসহ অনেককেই হুবুহু কপি করছে দেখুন অনেক মজা পাবেন (ভিডিও)
https://www.youtube.com/watch?v=NfnG7bBrWsk
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।
এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমাদের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরা এবং সামাজিক সচেতনতা আমাদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।
অন্যরা যা পড়ছেন…
শরীরে যেসব পরিবর্তন হয় প্রেমে পড়লে
প্রেমে পড়লে শরীরে তার কী কী প্রতিক্রিয়া হয়? হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, হাত ঘামতে থাকে, পেটের ভেতর কেমন শিরশির করে-এসব তো সিনেমার পর্দা মারফৎ সকলেরই প্রায় জানা হয়ে গিয়েছে। বাস্তবে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, এক ধরণের হরমোন আমাদের মনে উত্তেজনা ছড়ায় আর তার প্রতিক্রিয়া হিসেবেই ওইসব ঘটে৷ যে হরমোনের জন্য মন এত উতলা হয় তার নাম কী?
আদতে প্রেমে পড়লে দেহ-মনে যেসব প্রতিক্রিয়া হয় তার জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন নামের এক হরমোন। কোনো মানুষ বিপরীত লিঙ্গের কারো প্রতি আকৃষ্ট হলে টেস্টোস্টেরন বাড়তে শুরু করে। প্রেমের ওই প্রাথমিক ধাপেই দেখা দেয় হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, হাত কাঁপার মতো উপসর্গগুলো। দেখা গেছে, প্রেমে পড়া মানুষের দেহে অন্য সব মানুষের তুলনায় টেস্টোস্টেরন অনেক বেশি থাকে।
প্রেমের সর্বোচ্চ পর্যায়ে কাজে নেমে পড়ে ডোপামিন। এই হরমোন-এর অন্য নাম, ‘সুখের হরমোন’। শুধু প্রেমে পড়লেই যে এই হরমোন ক্রিয়াশীল হয় তা কিন্তু নয়, কোকেন বা সিগারেটের নেশা করলেও ডোপামিন উজ্জীবিত হয়।
এ কারণেই অনেকে বলেন, প্রেমে পড়া আর নেশা করা একই। সেরোটোনিন নামে এক ধরণের হরমোন আছে যা আমাদের মনের আনন্দ আর আবেগকে স্থির রাখে। প্রেমে পড়লে সেরোটোনিন কমে যায়। ফলে প্রেমিক-প্রেমিকার আবেগ সংবরণ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে৷ তারা তখন ভালোবাসার মানুষটিকে ছাড়া আর কিছু ভাবতেই পারে না।
তবে প্রেমের যে পর্যায়ে বুক ধড়ফড় করে, হাত ঘামায় তখন অ্যাড্রেনালিন নামের একটা হরমোনও খুব বেড়ে যায়। এই হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে ক্ষুধা কমে যায়। কম খাওয়া-দাওয়া করার ফলে শরীর দ্রুত ভেঙে পড়তে থাকে।
প্রেমে পড়ার তিন-চার মাস পর সাধারণত সম্পর্কে একটা স্থিতি আসে। তখন শুরু হয় আরেক হরমোন অকসিটোসিনের কাজ। এই হরমোন দেহে বিশেষ বিশেষ মুহূ্র্তে, যেমন মা যখন বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান, তখন তৈরি হয়। এই হরমোনের কারণে দু’জনের সম্পর্কটা আরো ঘনিষ্ঠ হয়।
প্রেমিক-প্রেমিকা যখন চুম্বন করেন, তখনও দু’জনের শরীরে অকসিটোসিন তৈরি হয়। আর এভাবেই দু’জন দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের পথে এগিয়ে যান।