বাড়ি ছাড়তে নারাজ বাড়িওয়ালা, অতঃপর দেখুন অবস্থা!
প্রত্যেকের মাঝেই জেদ কাজ করে। অনেকেই কৌতুক করে বলেন এদের ঘাড়ের একটা রগ বাঁকা।
এখানে বেশ কয়েকজন বাড়িওয়ালার কথাই বলা যাক। অনেক সময়ই অবকাঠামোগত উন্নয়নে জমি অধিগ্রহণ করে সরকার। তখন অনেককেই জমি বা বাড়ি ছাড়তে হয়। সেখান দিয়ে হয়তো গড়ে ওঠে উড়াল সেতু কিংবা বড় কোনো স্থাপনা। অবশ্য ক্ষতিপূরণ দিয়েই এ কাজটি করে সরকার। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষতিপূরণ নিয়ে সন্তুষ্ট হয়ে নিজের জমি ও বাড়ি ছাড়েন। কিন্তু এখানে যে বাড়ির মলালিকদের কথা বলা হচ্ছে তাদের বিষয়টাই আলাদা। বিষয়টা যেন এমন যে, কোনো অবস্থাতেই তারা বাড়ি ছাড়বেন না। তা যাই ঘটুক না কেন।পরিণামে কী হয়েছে? তারই চিত্র দেখে নিন। খুবই মজার এক বিষয়। সেই সঙ্গে বুঝে নিন, এই বাড়িওয়ালারা কতটা জেদি!১. মিলিয়ন ডলার সাধার পরও মাঝের বাড়িটি ছাড়তে নারাজ মেসফিল্ড। এ বাড়ির চারপাশে গড়ে উঠেছে নতুন স্থাপনা। কিন্তু তিনি তেমনই আছেন।
২. অস্ট্রেলিয়ার এই বাড়ির মালিকও তার বাড়ি ছাড়বেন না।
৩. টরেন্টো কমপ্লেক্সের এই বাসিন্দা তার বাড়ি ছাড়বেন না। তাই ওটা অর্ধেক কেটে ফেলা হয়েছে।
৪. চীনের সরকার হাইওয়ে বানিয়েছে এই বাড়ির চারপাশ দিয়ে। কিন্তু মালিক বাড়ি ছাড়বেন না। তাই হাইওয়ের মাঝখানে তার বাড়ি।
৫. গাংঝু এর কর্তৃপক্ষ রিং রোড তৈরি করবে। কিন্তু মাঝের বাড়িওয়ালাকে কোনভাবেই সরানো যায়নি। প্রথম ছবিটি দেখুন।
৬. পোর্টল্যান্ডের শহরতলীকে এই ছোট কুইন অ্যানে ভিক্টোরিয়া হোম বিক্রি করবেন না মালিক র্যানডাল অ্যাকার। অগত্যা এর পাশ দিয়ে বিশাল পোর্টল্যান্ড স্টেট ইউনিভার্সিটি গড়ে তোলা হয়েছে।
৭. সেই একই বিষয়। বাড়ি ছাড়বেন না। তাই ব্রিজের নিচেই বসবাস।
সূত্র : ইন্টারনেট