শিল্পীরা সত্যিই শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন যে ৭টি ছবিতে
সিনেমা হলে অথবা টিভির পর্দায় অনেক ছবিতে শারীরিক সম্পর্কের দৃশ্য থাকলে তা বেশিরভাগ সময় বাস্তব হয় না। তবে বেশ কিছু ছবিতে সত্যিই শারীরিক সম্পর্ক ঘটিয়েছেন ছবির কলাকুশলীরা। অবিশ্বাস্য মনে হলেও একথা সত্যি।
বিশ্বজুড়ে এমন অনেক ছবি আছে যেখানে ক্যামেরার সামনে সত্যিকারের যৌনতায় লিপ্ত হতে হয়েছে তাদের। শুধু হলিউড নয়, টলিপাড়ার ছবিও রয়েছে সেই তালিকায়। এই প্রতিবেদনে রইল তেমনই সাতটি ছবির নাম।
সংস (Songs)
২০০৪ সালের এই ব্রিটিশ রোম্যান্টিক ছবিতে নায়ক-নায়িকার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের দৃশ্য সাড়া ফেলে দিয়েছিল। শুধু মুখমেহনই নয়, ছবির নায়ক-নায়িকা বাস্তবেই ক্যামেরার সামনে মিলন ঘটিয়েছিলেন।
লাভ (Love)
২০১৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল এই ফরাসি ছবিটি। যেখানে একাধিকবার দৈহিক সম্পর্কের দৃশ্য দেখা গিয়েছে। তার উপর ছবিটি ছিল 3D। ফলে বড়পর্দায় রীতিমতো জীবন্ত হয়ে উঠেছিল সেসব দৃশ্য।
নিমফোম্যানিয়াক (Nymphomaniac)
এই ছবিতে আবার নগ্নতা ও যৌনতাকে তুলে ধরেছিলেন নায়িকার ডামি। নায়িকা নিজে মিলনের দৃশ্যে ছিলেন না। তাই সে সব দৃশ্যে তার শরীরকেই পর্দায় দেখানো হয়েছিল। ২০১৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবির এক-একটি দৃশ্য শরীরের উষ্ণতা বাড়িয়ে দিয়েছিল সিনেমাপ্রেমীদের।
অ্যান্টিক্রাইস্ট (Antichrist)
ভূতুড়ে এই ছবিতে যেমন ভয়ে গায়ে কাঁটা দেবে, ঠিক তেমনই এর দৈহিক সম্পর্কের দৃশ্য বাড়িয়ে তুলবে শরীরের উষ্ণতা। বিনোদনে ভরপুর এই ছবি ২০০৯ সালে বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছিল।
ইন্টিমেসি (Intimacy)
দুই অচেনা মানুষ যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন শারীরিক সম্পর্কে। এই হল ছবির গল্প। আর শুধু ক্যামেরার সামনেই নয়, ছবির স্বার্থে অফ ক্যামেরাও একাধিকবার ইন্টিমেট হয়েছিলেন ‘ইন্টিমেসি’র নায়ক-নায়িকা। ক্যামেরার সামনে নিজেদের অভিব্যক্তিকে আরও সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নাকি এই প্রয়াস।
ওয়েটল্যান্ডস (Wetlands)
জার্মান ছবি। জার্মানি ভাষার আসল ছবিটির নাম Feuchtgebiete। এ ছবির নগ্নতা দেখলে অবশ্য দর্শকরা নাক সিঁটকোতে পারেন।
গান্ডু (Gandu)
বাঙালি দর্শকরা এ ছবির কথা নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন। ছবির মুক্তি নিয়েও অনেক টালবাহানা চলেছিল। মুক্তির পর আবার অনেকে অর্ধেক ছবি দেখেও হল থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। কারণ ছিল সেই একটিই। অতিরিক্ত নগ্ন দৃশ্য।