174867

বাজেট যাই হোক শাকিবের ৪০ লাখ!

ঢাকাই সিনেমার শীর্ষস্থানীয় অভিনেতা শাকিব খান। গেল দশক থেকেই তিনি টানা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য। শুধু পরিশ্রম আর অধ্যাবসায়ের কারণেই প্বার্শ অভিনেতা থেকে তিনি গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে রাজ করছেন। আর এখন পরিশ্রমের ফলও ভোগ করছেন এই চিত্রনায়ক!

হ্যাঁ। বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাচ্ছেন তারকা অভিনেতা শাকিব খান। প্রতি ছবিতে ত্রিশ থেকে পয়ত্রিশ লাখ টাকা নিলেও বর্তমানে এক ছবি বাবদ নাকি এই অভিনেতা নিচ্ছেন চল্লিশ লাখ। যা রীতিমত রেকর্ড!

ঢাকাই ইন্ডাস্ট্রিতে পারিশ্রমিক নেয়ার আগে বিচার করতে হয় ছবিটার বাজেট কতো! বেশীর ভাগ সময় দেশের ছবির বাজেট থাকে কোটি টাকার মতো, ফলে কোটি টাকার বাজেটের ছবিতে চল্লিশ লাখ টাকায় শাকিব খানকে দেয়া দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। যদি শাকিবকে নেয়া হয়ও তাহলে সেই ছবিতে বাকিসব কিছুতে দৈন্যতার ছাপ স্পষ্ট হয়ে যায়। তবে ছবির বাজেট যাইহোক না কেনো, শাকিবের বাজেট নাকি এখন চল্লিশই!

ঢাকাই ইন্ডাস্ট্রিতে পারিশ্রমিকের ব্যবধান আকাশ-পাতাল। মূলত পারিশ্রমিকের বিষয়টি নির্ধারণ হয় ‘ডিমান্ড’-এর উপর। ইন্ডাস্ট্রিতে যার যতো চাহিদা তাকে পারিশ্রমিকও বেশী দেয়া হয়। পারিশ্রমিকের ক্ষেত্রে নতুন পুরনো কোনো বিষয় নয়। সেই জায়গায় গেল বছর থেকে কলকাতার ছবি ‘শিকারি’তে অভিনয় করার পর ত্রিশ লাখ টাকা থেকে এখন চল্লিশ লাখে পৌঁছেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় অভিনেতা শাকিব খান। শুধু তাই না গেল ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘নবাব’ ছবিতেও নাকি শাকিব চল্লিশ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন।

অন্যদিকে শোনা যাচ্ছে দেশীয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে কিছুটা কম টাকায় কাজ করছেন শাকিব। এরইমধ্যে শাপলা মিডিয়ার তিন ছবি ‘মামলা হামলা ঝামেলা’, ‘চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’ ও ‘আমার দেশ আমার প্রেম’ প্রতি ছবির জন্য শাকিব ৩৫ লাখ করে নিয়েছেন।

ad

পাঠকের মতামত