184552

আল্লাহর কুদরত দেখুন.! গর্ভবতী নারীর কবর থেকে জীবন্ত শিশু উদ্ধার (ভিডিও) !!!

 

সুবাহানআল্লাহ.!! গর্ভবতী মায়ের কবর থেকে জীবন্ত নবজাতক উদ্ধারঃ অনেক সময় এমন অনেক ঘটনা ঘটে যা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। তেমনি এক ঘটনা দেখা মিললো আবার। গর্ভবতী অবস্থায় মারা যায় মা। তার কিছুদির পর কবর থেকে নবজাতকের কান্নার আওয়াজ পাওয়া যায়।

সেই কবর থেকে জীবন্ত উদ্ধার করা হয় নবজাতক শিশু্। আল্লাহ মানুষকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নজির দেখায়। তিনি চাইলে সবই পারেন। তিনি কোন কিছুর মোহতাজ নয়। তেমনি একটি ঘটনা এটি। তিনি চাইলে যে মৃত মায়ের গর্ভেও মানুষকে বাচিয়ে রাখতে পারেন তার প্রমান এটি।

https://youtu.be/Lji9YOMjZlI

অন্যরা যা পড়ছে
জানেন কি কাবার দরজায় ৮ টুকরো মরমর পাথরের রহস্য কী?

পবিত্র কাবা শরিফের দরজার পাশেই ৮টি মরমর পাথরের টুকলো লাগানো রয়েছে। এর কারণ সম্পর্কে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে আল আরাবিয়া ডটনেট।

রিপোর্টে পবিত্র কাবার দরজার সাথে সম্পর্কিত ৮ টুকরা পাথরের ইতিহাস সম্পর্কে বলা হয়। যা সম্পর্কে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ জানেন।

ধারণা করা হয়, কমপক্ষে ৮ শ বছর ধরে লাগানো আছে গাঢ় হলুদ রঙের এ পাথর। যাকে ‘মেরি স্টোন’ নামে অভিহিত করা হয়।

মুয়াজ্জিনদের বক্তব্য অনুযায়ী এই ৮ টুকরা পাথর আজানখানার কাছে অবস্থিত। এখানে হরত জিবরাঈল আ. হুজুর আকরাম সা. কে নামাজ শিক্ষা দিতেন। আজানখানা সাদা রঙের মোজাইক দারা তৈরি আর এর নিচেই এই পাথরের অবস্থান।

১২১৩ হিজরি থেকে ১৩৭৭ হিজরি পর্যন্ত এই পাথরগুলি চুরি হয়ে গিয়েছিল। আজানখানার জায়গা সংকীর্ণ হওয়ায় এখানে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি দাঁড়াতে পারে, এই কারণেই সেখান থেকে পাথরগুলি সরিয়ে কাবার দরজার কিনারায় কাছে লাগান হয়।

হারামাইন শরিফাইনের কর্মকর্তা মহিউদ্দিন আল হাশেমী বলেন, এই পাথর আব্বাসী খলিফা আবু জাফর মনসুর মসজিদে হারামের জন্য দান করেছিলেন। ৬৩১ হিজরীতে মসজিদের মেঝের মেরামতের সময় এই পাথরগুলো দিয়েছিলেন। এই পাথরের নীল অংশের উপর তারিখ লেখা করা রয়েছে।

আল হাশেমী আরও বলেন, এই পাথরের উপর খুবই চমৎকার নকশা ও ফল অলঙ্কিত রয়েছে। আকারে এই পাথর সবগুলি এক নয় বরং আলাদা আলাদা সাইজের। এর মধ্যে সবচেয়ে বর পাথরটি দৈর্ঘে ৩৩ সেন্টিমিটার আর প্রস্থে ২১ সেন্টিমিটার।

ad

পাঠকের মতামত